বিশেষ প্রতিনিধি:
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর নারায়নগঞ্জের
সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো: তাজুল ইসলামের বক্তব্যর ভিডিও ভাইরাল আচরন বিধি লংঘন!বছরের পর বছর একই অফিসে কর্মরত !গড়েছেন ঠিকাদার সিন্ডিকেট! দুর্নীতির মাধ্যমে নামে বেনামে সম্পদ অর্জন।
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর নারায়নগঞ্জের চলতি দায়িত্বে থাকা সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো:তাজুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে আচরন বিধি লংঘন,ব্যাপক অনিয়ম,দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা ঠিকাদারদের সঙ্গে আঁতাত করে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।কিন্তু কেউ মুখ খোলার সাহস পাচ্ছেন না।সবাই বলছে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্যর ভিডিও ভাইরাল হয়ে পড়েছে এটি সত্যতা পাওয়ার পর ব্যবস্থা নিচ্ছেন না শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর যার কারনে তার দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ ভাবে অর্জন করা নামে বে নামে সম্পদের তথ্য দিতে সাহস পাচ্ছে না কেউ।শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর থেকে দুর্নীতির দায়ে বিদায় নেওয়া তথাকথিত কর্মকর্তাদের সহযোগী হওয়ায় এখনো তাদের বিশেষ তদবীরে আধিপত্যের কারণে নারায়নগঞ্জে কর্মরত রয়েছেন।অনুসন্ধানে জানা যায় সরকারি চাকরিজিবী হয়ে আচরন বিধি লংঘন করে মো: তাজুল ইসলামের বক্তব্যর ভিডিও ভাইরাল হয়ে পড়ে এতে সে আলোচনায় আসে।জানা যায় গত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সালে তার নিজ এলাকা চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি উপজেলার সংহাই গ্রামের সংহাই উত্তর খালপাড়ে সরকারি এই চাকরিজিবীকে একটি অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিতে দেখা যায়।সরকারি চাকরিজিবী হিসেবে এটা তার প্রথম ঘটনা নয়।শুধু ভিডিও এর ঘটনা নয় শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরে যোগদানের পর থেকে দুর্নীতির মাধ্যমে নামে বেনামে করেছেন কোটি কোটি টাকার সম্পদ অর্জন।ঢাকা রায়েরবাগে কোটি টাকার বাড়ি সহ নিজের স্ত্রী এর নামে ফ্লট ক্রয় ঢাকা গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া এলাকার সুন্দরবন স্কয়ার সুপার মার্কেটে দোকান এছাড়া পরিবারের অন্যন্যা সদস্যদের নামে বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন।তবে অবৈধ ভাবে সম্পদ অর্জন সহ ভাইরাল হওয়া ভিডিও এর ঘটনায় আচরন বিধি লংঘনের দায়ে এ যাবৎ কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।অনুসন্ধানে জানা যায় অবৈধ ভাবে অর্জন করা ঢাকা রায়েরবাগে বাড়ি থাকায় দীর্ঘ ১২ বছরের অধিক সময় ধরে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর নারায়নগঞ্জে দায়িত্ব পালন করে গড়ে তোলেন অবৈধ ঠিকাদারি সিন্ডিকেট।আর এই সিন্ডিকেট ধরে রাখতে নারায়নগঞ্জে বিশেষ তদবিরে রয়ে গেছেন বছরের পর বছর যেন দেখার কেউ নেই।দুর্নীতির দায়ে বিদায় নেওয়া তথাকথিত কর্মকর্তাদের সহযোগী হওয়ায় তাদের বিশেষ তদবীরের কারনে নেওয়া হচ্ছে না তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এমনটাই মনে করছে সাধারন জনগন।