নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি:
মোঃ আল আমিন ইসলাম
নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার কৈমারী ইউনিয়নে কাজীপাড়ায় জদুনাথ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তিনটা বেজে ছুটি। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে
সরেজমিনে যেয়ে দেখা মেলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি তারা তিনটা বেজে তালাবদ্ধ করে রেখেছে, অতঃপর একই শ্রেণীকক্ষে শুরু হয় কোচিং। এ বিষয় নিয়ে এলাকাবাসীরা জানান তারা প্রতিনিয়ত দশটা বেজে স্কুলে আসে তিনটা বেজে ছুটি দিয়ে চলে যায় আবার কেউ কেউ ক্লাসরুমে চালায় প্রাইভেট এবং কোচিং, প্রধান শিক্ষক মঞ্জুয়ারা সাথে মুঠোফোনে কথা বলার চেষ্টা করলে তিনি বলেন আমি এসেছি আমার কাজে, আরো তিনজন শিক্ষককে রেখে এসেছি, আমি তো জানি না তারা কখন বন্ধ করবে কখন খোলাবে। প্রধান শিক্ষককে আবারো জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন স্কুল ছুটি দেওয়ার নিয়ম ৪:১৫ বেজে খোলার নিয়ম ৮, বেজে কিন্তু আমি চলে আসার কারণে যদি আমার শিক্ষকেরা স্কুল বন্ধ করে চলে যায় এখানে আমার কোন কিছু করার নেই। কিন্তু কথা থেকেই যায় প্রধান শিক্ষক প্রতিনিয়ত স্কেলকে দিয়ে বেড়ায় ফাঁকি তো সহকারী শিক্ষকরা কি করবে। এ বিষয় নিয়ে কৈমারী ইউনিয়নে থাকা শিক্ষা অফিসার হারুনা রশিদ এর সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস জানান। কিন্তু এ কথা সবার জানা শিক্ষার মান শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকার কি না করতেছে, কিন্তু এভাবেই ফাঁকি দিয়ে তারা, প্রতিমাসে বেতন তোলে। এ যেন দেখার কেউ নেই। এলাকাবাসীরা বলেন এভাবেই যদি চলতে থাকে এই স্কুলে আমরা আর আমাদের সন্তানদের পাঠাবো না। এলাকাবসী আরো জানান তারা এভাবে কেন আসে কেন যায় আমরা এটা সঠিক তদন্ত করে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।