নিজস্ব প্রতিনিধি :
ভোলার তজিমুদ্দিন উপজেলার শেম্পুপুর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের শিবপুর গ্রামের প্রবাসী এরশাদের স্ত্রী রেহানা বেগম ৪ ভড়ি স্বর্ণ ও নগদ ৮ লক্ষ টাকা নিয়ে ননদের স্বামী আবুল কাশেম ওরফে রানার সাথে উধাও হয়েছে।
স্বামী বিদেশে থাকার সুযোগে ননদের স্বামীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে রেহানার। পালিয়ে গিয়ে বিদেশ প্রবাসী এরশাদকে ডিভোর্স দিয়ে ননদের স্বামী আবুল কাশেম ওরফে রানাকে বিবাহ করেন রেহানা বেগম।
আবুল কাশেম রানার বাড়ি লালমোহন উপজেলার কালমা ইউনিয়নে। এঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
এ ঘটনা স্বামী এরশাদের কানে পৌছালে আবুল কাশেম (রানার) বিচার দাবি করছেন শ্যালক এরশাদ।
ভুক্তভোগী এরশাদ অভিযোগ করে বলেন , আমি দির্ঘ ৮ বছর যাবত বিদেশ প্রবাসী। আমার বিবাহের বয়স প্রায় ৭ বছর। আমি প্রবাস থাকায় আমার বোনজামাই আবুল কাশেম রানার সাথে আমার স্ত্রীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে আমার বোনকে ডিভোর্স দেয় আবুল কাশেম রানা।
তার কিছুদিন পরেই আমার ৪ ভড়ি স্বর্ণ ও নগদ ৮ লক্ষ টাকাসহ আমার স্ত্রীকে নিয়ে উধাও হয় তিনি। পরে আমার স্ত্রীকে বিবাহ করেন আমার বোনজামাই আবুল কাশেম রানা। এ বিষয়ে অভিযুক্তদের সাথে কথা বলতে চাইলে, এলাকার ও তাদের আত্মীয়রা কোন খোজ দিতে পারেনাই।
অভিযুক্ত আবুল কাশেম(রানা) ও রেহানা দু-জনেই পলাতক আছেন।